অন্যকে সুখি করতে, আর অন্যের সামনে নিজেকে সুখি হিসেবে তুলে ধরতে চলে যাচ্ছে জীবনের বড় অংশ। অনেকের কাছে পরিচিত হলেও নিজেকে নিজের কাছে অপরিচিত লাগছে। দিনগুলো হুহু করে চলে যাচ্ছে অতীতের অনুশোচনা আর ভবিষ্যতের দুর্ভাবনা নিয়ে। ভবিষ্যতের ভয় ছাড়া বর্তমানে বাঁচতে পারে কয়জন? মুত্যু ও চলে যাওয়া এই ট্রাজিক সত্য জানলেও ভুলে যাই। পাবলিক লাইফের প্যাড়া বুঝি এমনই হয়?

রোমান দার্শনিক লুকিউস আন্নাইউস সেনেকার “অন দ্য শর্টনেস অব লাইফ” নিজেকে খুজে পাওয়ার মত একটি বই। বইটি রকমারীতে পাওয়া যাইবে।

অনেক বছর বাঁচলেই কেবল বড় মানুষ হওয়া যায় না। সেনেকা বলেন- কারো ধূসর চুল আর কুচকে যাওয়া চামড়া দেখে ভেবো না সে অনেকদিন বেঁচেছে। সে আসলে অনেকদিন অস্তিত্ব টিকিয়ে রেখেছে।